আয়াতটিকে যথেচ্ছ অপব্যবহার করে আমাদের রসূল কে মহামানব এবং শ্রেষ্ঠ রসূলের মর্যাদা দিয়ে তার প্রশংসায় আমরা এমনই পঙ্চমুখ হয়ে উঠি যে, আমরা ভুলে যাই , "সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য।"
إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى النَّبِيِّ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا تَسْلِيمًا
'য়ুসাল্লুনা, সাল্লু' (একই শব্দের বিভিন্ন রূপ, যেমন বাংলায় করি, করে, কর) শব্দের মানে করা হয়েছে 'দরুদ পাঠ করা'। যদিও শব্দার্থটি ভুল, তবুও আলোচনার খাতিরে মেনে নিলাম মানে ঠিকই আছে।
দরুদ কি? দরুদ হচ্ছে একটি দোয়া। (" আল্লাহুম্মা সল্লে আলা মুহাম্মাদেও অলা আলে মুহাম্মাদেন , কামা ছাল্লায়তা আলা ইব্রাহিমা -----) মানে, হে আল্লাহ, মুহাম্মদ ও তার পরিবারের প্রতি দরুদ(সল্লে) পাঠাও , যেমন ইব্রাহিম ও তার পরিবারের প্রতি পাঠাতে,-.। তাহলে দরুদ কি, কিছু কি পরিস্কার হোল এই দোয়া থেকে, যা আমরা প্রতিনিয়ত পাঠিয়ে চলেছি রসূল এর প্রতি।
আল্লাহ ও তার ফেরেশতাগন এই দরুদ পাঠান, মানে আল্লাহ নিজেই নিজের কাছে দোয়া করেন, মানে হয় কিছু?
উপরন্তু এই দরুদ কিন্তু কোরানের কোথাও পাবেননা। এটা মানব রচিত যা আমরা প্রতিনিয়ত প্রতি নামাজের শেষে পাঠ করে চলেছি।
জ্ঞানীজনরা বলে থাকেন কোন আয়াতের মানে বুঝতে হলে পুরা সুরা পড়া উচিৎ। আপনি যদি পুরা সুরা পড়েন তবে দেখবেন, আল্লাহ, রসূল এর জীবদ্দশায় তার নিজের, তার পত্নীগণের ও তার সঙ্গী বিশ্বাসীদের কর্তব্য কর্মের বিধান দিয়েছেন এই সুরায়।
'য়ুসাল্লুনা' মানে হবে সাহায্য করা (support). কিভাবে বুঝলাম? এই সুরার ৪৩ নং আয়াত পড়ুন, "আল্লাহ ও তার ফেরেশতাগণ তোমাদেরকে অন্ধকার থেকে আলোতে বের করতে সাহায্য (য়ুসাল্লি, একই শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে) করেন।"
এখন য়ুসাল্লি মানে যদি হয় দরুদ পাঠানো , তাহলে প্রতিটি ঈমানদারের প্রতি ৪৩ নং আয়াত অনুযায়ী সকাল সন্ধ্যা দরুদ পাঠাতে হবে।
মাওলানা সাব, আপনের কথা শুইনা মনে হইতাছে আপনে একজন কট্টর রাসুল (সাঃ) ও হাদিস বিদ্বেষী একজন ওহাবি দর্শনের পূজারি। আপনার জ্ঞাতার্থে দুই একটা বাত করতে অধমের আজ্ঞা হয়।
ReplyDelete"O mankind! Verily, there has come to you the Messenger (Muhammad) with the truth from your Rabb (Sustainer, Lord). So believe in him, it is better for you. But if you disbelieve, then certainly to Allah belongs all that is in the heavens and the earth. And Allah is Ever All-Knowing, All-Wise." (Quran: 4/170)
This comment has been removed by the author.
ReplyDelete"He who obeys the Messenger (Muhammad) has indeed obeyed Allah, but he who turns away, then we have not sent you (Muhammad) as a watcher over them." (Quran: 4/80)
ReplyDelete"O mankind! Verily, there has come to you the Messenger (Muhammad) with the truth from your Rabb (Sustainer, Lord). So believe in him, it is better for you. But if you disbelieve, then certainly to Allah belongs all that is in the heavens and the earth. And Allah is Ever All-Knowing, All-Wise." (Quran: 4/170)
"We have not sent you (O Muhammad) but as a universal (Messenger) to men giving them glad tidings and warning them (against sin) but most men understand not." (Quran: 34/28)
ReplyDeleteSurely, a Messenger has come unto you from among yourselves; grievous to him is that you should fall into trouble; he is ardently desirous of your welfare; and to the believers he is compassionate, merciful. (9:128)
And thou dost, surely, possess sublime moral excellences. (68:05)
"হে প্রিয় রাসুল! আপনি স্মরণ করুন ঐ দিনের কথা, যখন আল্লাহ তায়ালা সমস্ত নবীগন থেকে প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলেন এ কথার উপর যে, যখন আমি তোমাদেরকে কিতাব ও হিকমত দিয়ে দুনিয়ায় প্রেরন করবো; তারপর তোমাদের কাছে আমার মহান রাসুল যাবেন এবং তোমাদের নবু্য়ত ও কিতাবের সত্যতার সাক্ষ্য প্রদান করবেন, তখন তোমরা অবশ্য অবশ্যই তাঁর উপর ঈমান আনবে এবং অবশ্যই তাঁকে সাহায্য করবে।" আল্লাহ বলেন, "তোমরা কি এ সব কথার উপর অঙ্গীকার করছো এবং এই শর্তে আমার ওয়াদা গ্রহন করে নিয়েছো? (তখন) তাঁরা সকলেই সমস্বরে বলেছিলেন, হ্যাঁ আমরা অঙ্গিকার করছি।
ReplyDelete......
....আল্লাহ বলেন,
ReplyDelete"তাহলে তোমরা পরস্পর সাক্ষি থাক। আর আমি ও তোমাদের সাথে মহাসাক্ষী রইলাম।" (সুরা আল-ইমরান আয়াত ৮১-৮২)
হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এবং হযরত ইসমাইল (আঃ)যখন আল্লাহর ঘর তৈরী করছিলেন , তখন ইব্রাহীম (আঃ) উক্ত ঘরের নির্মাণ কাজ কবুল করার জন্য নিজের ভবিষ্যৎ সন্তানাদির মুসলমান হয়ে থাকার জন্য আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ করার পর দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বা কেয়াম করে নবী (দঃ) -এর আবির্ভাব আরবে ও হযরত ইসমাইলের বংশে হওয়ার জন্য এভাবে দোয়া করেছেন:
5.তিনি তোমাদেরকে(یُصَلِّیۡ) সাহায্য-সহযোগিতা করেন এবং তাঁর ফিরিশতাগণও, যাতে তিনি অন্ধকার হতে তোমাদেরকে আলোকে আনয়ন করেন। আর তিনি বিশ্বাসীদের প্রতি পরম দয়ালু।যেদিন তারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাত করবে, সেদিন তাদের অভিবাদন হবে সালাম। আর তিনি তাদের জন্য প্ৰস্তুত রেখেছেন সম্মানজনক প্রতিদান। হে নবী, আমি তোমাকে পাঠিয়েছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। আর আল্লাহর অনুমতিক্রমে তাঁর দিকে আহবানকারী ও আলোকদীপ্ত প্রদীপ হিসেবে। আর তুমি বিশ্বাসীদেরকে সুসংবাদ দাও যে, তাদের জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে রয়েছে বিরাট অনুগ্রহ। আর তুমি কাফির ও মুনাফিকদের আনুগত্য করো না এবং তাদের নির্যাতন উপেক্ষা কর আর আল্লাহর উপর তাওয়াক্কুল কর; তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে আল্লাহই যথেষ্ট।(33:43-48)
Delete6.হে বিশ্বাসীগণ! তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া না হলে তোমরা খাবার-দাবার তৈরীর জন্য অপেক্ষা না করে খাওয়ার জন্য নবীর ঘরে প্রবেশ করো না। তবে তোমাদেরকে ডাকা হলে তোমরা প্ৰবেশ করো তারপর খাওয়া শেষে তোমরা চলে যেও; তোমরা কথাবার্তায় মশগুল হয়ে পড়ো না। নিশ্চয় তোমাদের এ আচরণ নবীকে কষ্ট দেয়, কারণ তিনি তোমাদের উঠিয়ে দিতে সংকোচ বোধ করেন। কিন্তু আল্লাহ সত্য বলতে সংকোচ বোধ করেন না। তোমরা তার পত্নীদের কাছ থেকে কিছু চাইলে পর্দার আড়াল থেকে চাইবে। এ বিধান তোমাদের ও তাদের হৃদয়ের জন্য বেশী পবিত্ৰ। আর তোমাদের কারো পক্ষে আল্লাহ্র রাসূলকে কষ্ট দেয়া সংগত নয় এবং তার মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদেরকে বিয়ে করাও তোমাদের জন্য কখনো বৈধ নয়। নিশ্চয় আল্লাহর কাছে এটা গুরুতর অপরাধ। যদি তোমরা কোন কিছু প্রকাশ কর অথবা তা গোপন রাখ ,তবে জেনে রাখ নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছু সম্পর্কে সর্বজ্ঞ। নবী-স্ত্রীদের জন্য তাদের পিতাগণ, পুত্ৰগণ, ভাইগণ, ভাইয়ের ছেলেরা, বোনের ছেলেরা, আপন নারীগণ এবং তাদের অধিকারভুক্ত দাস-দাসীগণের ব্যাপারে তা পালন না করা অপরাধ নয়। আর হে নবী-স্ত্রীগণ! তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর। নিশ্চয় আল্লাহ্ সবকিছুর সম্যক প্ৰত্যক্ষদর্শী। নিশ্চয় আল্লাহ এবং ফিরিশতাগণ নবীকে (یُصَلُّوۡنَ) সাহায্য-সহযোগিতা করে। হে বিশ্বাসীগণ! তোমরাও নবীকে( صَلُّوۡا)সাহায্য-সহযোগিতা কর এবং তাকে সম্মান ও শ্রদ্ধা কর।নিশ্চয় যারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে কষ্ট দেয়, আল্লাহ তাদেরকে দুনিয়া ও আখিরাতে লা’নত করেন এবং তিনি তাদের জন্য প্ৰস্তুত রেখেছেন লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি।যারা বিনা অপরাধে বিশ্বাসী পুরুষ ও নারীদেরকে কষ্ট দেয়, তারা অবশ্যই মিথ্যা অপবাদ এবং স্পষ্ট অপরাধের বোঝা বহন করে। (33:53-58)
অর্থাৎ, “হে আমার রব! তুমি এই আরব ভুমিতে আমার ইসমাইলের বংশের মধ্যে তাদের মধ্যে হতেই সেই মহান রাসুলকে প্রেরণ করো। যিনি তোমার আয়াতসমুহ তাদের কাছে পাঠ করে শোনাবেন, তাদেরকে কুরআন সুন্নাহর বিশুদ্ধ জ্ঞান শিক্ষা দেবেন এবং বাহ্যিক ও আত্বিক অপবিত্রতা থেকে তাদের পবিত্র করবেন। (সুরা: আল বাকারা-১২৯)
ReplyDeleteহাদিস থেকে কিছু বললাম না। কারন মনে হয় মৌলানা সাবের হাদিসের উপর তেমন কোনও আস্থা নাই (যেহেতু ব্লগের নাম কোরআনই যথেষ্ট)। আপনের মুখ্য উদ্দেশ হইল আমার প্রাণের চেয়ে প্রিয়, সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব, নবীগণের সর্দার আমার নুর নবীজির দোষ ত্রুটি বাইর করা আর তাকে কোনও না কোনও ভাবে অপদস্থ করা। আরে মিয়া, নাস্তিকগোর বিরুদ্ধে কি কারনে আন্দলনে গেছিলাম? ওরা ত নাবুঝ। কিন্তু আমার ধর্মের মধ্যে যে কিছু মুখশধারি ওহাবি+ মউদুদি কুকুর আছে তা ভুইলা গেছিলাম। কোনদিন সামনে আইসা এইসব ফালতু যুক্তি দিলে, হয় আমি মরতাম নয়ত এইসব কুকুর গুলারে ডাঁশা দিয়া পিটাইয়া মারতাম।
ReplyDeleteযাই হউক মৌলানা সাব, আপনে তো দেখা যায় কোরান পইড়া পুরাদস্তুর পণ্ডিত হইয়া গেছেন ! তো পণ্ডিত, যার উপরে কোরান নাজিল হইছে তারে এত অমর্যাদা কেন? ফেরাউন, নম্রুদ ওরাও আপনের মত তাওহীদ মানত, কিন্তু রিসালাত মানত না। মুসলমান হইছেন কার উছিলায়? এখন বলবেন তো উছিলা বলতে কিছুই নাই, সব আল্লাহই করেন। জন্ম হইছেন ক্যামনে? আল্লাহ্ কি আপনেরে ৭ম আসমানের থিকা সরাসরি একটা ঢিল মাইরা দুনিয়াতে পাঠাইছেন নাকি আপনের বাপ-মা এর মধুর মিলনের মাধ্যমে হইছেন?
ReplyDeleteভাত না খাইয়া বইসা বইসা আল্লাহ্ আল্লাহ্ করেন, মসজিদে মসজিদে গাঁটটি বোচকা নিয়া দৌড়ান, খাওয়া বন্ধ করেন, আল্লাহ্ খাওয়াইয়া দিব আপনেরে, জান্নাত থেইকা মান্না সালওয়া পাঠাবো। আর শোনেন, ভাত খাইয়েন না, কোরানের কোথাও ভাত-মাছ এগুলা খাওনের কথা নাই। ইন্টারনেটে ব্লগ লেইখেন না, ওটাও কোরানে নাই। বেয়াক্কেল কোনহানের আমার তো মনে হয় আপনের নবীজির মিরাজ গমনের ব্যাপারেও সন্দেহ আছে। যে মহামানব আরশে আজিম (কোনও সৃষ্টি জা দেখে নাই, যায় ও নাই) এ আল্লাহর দিদার লাভ করেন তার মর্যাদা নিয়া যে প্রশ্ন তোলে, যার সুন্নাহ নিয়া প্রশ্ন তোলে সে আবার কিসের মুসলমান?
ReplyDeleteএখন আপনে বলবাইন আল্লাহ্ নবীজি (সা) রে নিয়া গেছেন। হ, তা তো নিছেন ই। জর উঠলে কি আপনে ডাক্তার এর কাছে যান নাকি মুচির কাছে যান? ডাক্তার এর চেষ্টা আর যোগ্যতা দিয়া ডাক্তার হইছে আর মুচির দৌড় ছিল জুতা পর্যন্তই। আপনে নবী হইলেন না কেন? যাক গিয়া, লাস্ট একটা হাদিস দিয়া কথা শেষ করমু, আবার কইয়েন না এইটা জইফ, জাল, বা গরীব হাদিস। এইটা বুখারি আর মুসলিম দুই জায়গাতেই আছে (আপনে তো আবার কোরআনের বাইরে কিছু মানেন না, তারপরও দিলাম)
ReplyDeleteহযরত আবু সাইয়িদ খুদরি (রাঃ) থেকে বর্ণিত ঃ একদিন নবী পাক (দঃ) গনিমতের মাল বণ্টন করছিলেন এমতাবস্থায় জুল খুসাইসারা নামক এক বক্তি বলল, হে আল্লাহর রাসুল (সা) ! আপনি ইনসাফ করে বণ্টন করুন। একথা শুনে নবীজি (সাঃ) বললেন, আমি ইনসাফ না করলে দুনিয়াতে আর কে ইনসাফ করবে? এদিকে হযরত ওমর (রাঃ) আবেদন করলেন, ইয়া রাসুলুল্লাহ, আমাকে অনুমতি দিন আমি এ বক্তির গর্দান উড়িয়ে দিই। নবীজি তাকে বারন করে বললেন, এই লোকের কিছু অনুসারী আছে যারা এত বেশি নামাজ পরে যে তাদের নামাজের কাছে তোমাদের নামাজ নগণ্য মনে হবে।
ReplyDeleteএরা এত বেশি রজা রাখে যে তার সামনে তোমাদের রোজা যেন কিছুই না। অথচ তারা দ্বীন থেকে এমন ভাবে বেরিয়ে যাবে যেমন তীর ধনুক হতে বেরিয়ে যায় আর ফিরে আসে না। (বুখারি-কিতাবুল আদব হাদিস ৫৮১১, মুসলিমঃ বাবু জিকরিল খাওয়ারেজ ওয়া সিফাতিহিম)।
ReplyDeleteবুখারির আরেক হাদিসে প্রায় একই রকম ঘটনার প্রেক্ষিতে নবীজি (সাঃ) এই লোকদের সম্বন্ধে বলেন, এসব লোকের ঔরসে এমন কিছু লোক জন্ম নিবে যারা কোরআন তিলাওয়াতে মুখ ভিজিয়ে রাখবে ঠিকই কিন্তু কোরআন তাদের কণ্ঠ বেয়ে কলব পর্যন্ত প্রবেশ করবে না। (বুখারি শরিফ-কিতাবুল মাগাজি, মুস্লিম-কিতাবুজ যাকাত)
মৌলানা সাব, আপনে নিজেই চিন্তা করেন আপানার উদ্দেশ্য কি। আপনার উদ্দেশ্য হল নবীজি (সাঃ) কে তার হাদিস ও সুন্নাহ কে কায়দায় বেকায়দায় হেয় প্রতিপন্ন করা। আমার সন্দেহ আপনি মউদুদির ভক্ত। অথবা ওহাবের কিতাবুত তাওহীদ পইরা মাথা বিগড়াইয়া গেছে। :D বেশি কইরা মোল্লা লবন খান, মাথা খুলবো।
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
Deleteযাকে তাকে খারিজী বানিয়ে দিবেন?
Deleteসমকামিতা সম্পর্কে আপনাদের ধারনা কি
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
ReplyDeleteওহাবী গুলি পবিএ আয়াত শরীফের বিভ্রান্তিকর ব্যাখ্যা দিয়ে থাকে।ওহাবীর গুষ্টি নিপাত যাক।নবী প্রেমিক জিন্দা থাকুক।আমিন।
ReplyDelete