কোরান আল্লাহ্র বই।
এটা স্বীকার করে নেয়ার অর্থ দাড়ায়-
১) আল্লাহ্র অস্তিত্বকে স্বীকার করা।
২) তিনি এই বইয়ের মাধ্যমে মানবজাতিকে পথনির্দেশনা (guidance) পাঠিয়েছেন।
৩) প্রশ্নাতীতভাবে কোরান সর্বশক্তিমান আল্লাহ্র অকাট্য কথা , যা চুড়ান্ত এবং যার উপরে অন্য কারো কথার স্থান নেই।
যদি আপনি উপরের এই বক্তব্যের সাথে একমত হোন , তাহলে হে পাঠক , আপনি পোস্টের বাকি অংশ পড়ুন। যারা একমত নন , তাদেরকে অনুরোধ করব , এখনই পোস্টটি বন্ধ করে বাকি অংশ না পড়ার জন্য।
দুনিয়ার সর্ববিষয় অর্থাৎ পাঁচালি পাঠ থেকে শুরু করে আল্লাহ্র অস্তিত্ব নিয়ে আমার হাজারো একটা নিজস্ব মত আছে। কিন্তু আমার নিজস্ব মতের সাথে সত্যের বা আপনাদের কোন সম্পর্ক না থাকারই কথা। আমার নিজের ধারনা ভুল হতে পারে বা যে কাউকে বিপথে নিতে পারে , কারন আমি জানি আল্লাহ নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী শয়তান সবসময় আমাকে কুমন্ত্রনা দিচ্ছে। একারনেই আমি ঠিক করেছি নিজের ধারনা অনুসরন না করে , শুধুমাত্র কোরানের বাণীকে অনুসরন করব। নিশ্চয় কোরানের বাণী সকল কলুষিত মুক্ত এবং সর্বৈব সত্য।
শুরু করা যাক নিম্নোক্ত আয়াত দিয়ে।
উপরের আয়াত অনুযায়ী কোরান মহাজ্ঞাণী সর্বজ্ঞ আল্লাহ প্রদত্ত নিখুত নির্ভুল (perfect)সবিস্তার ব্যাখ্যা সহ বর্ণীত বাণী।
আল্লাহ বলেছেন কোরান পরিস্কার সহজ।
সুরা আল-হাদীদ(৫৭) আয়াত ১৭ - আল্লাহ এই আয়াতে দাবী করেছেন যে তিনি কোরানকে পরিস্কার সহজ (clear) করে দিয়েছেন , যাতে সকলেই বুঝতে পারে।
সুরা ইব্রাহিম(১৪) আয়াত ৫২ - কোরান মানুষের কাছে পরিস্কার বার্তা নিয়ে এসেছে।
উপরের আয়াতদুটি থেকে আমরা এই উপসংহারে আসতে পারি যে কোরানের বার্তা পরিস্কার স্বচ্ছভাবে বর্ণনা করা হয়েছে , যাতে সকলেই কোন ব্যখ্যা ছাড়াই বুঝতে পারে।
কোরানের ব্যখ্যার জন্য কারো সাহায্যের প্রয়োজন নেই। কারন আল্লাহ্ই বিশদব্যাখ্যাসহ কোরানকে পাঠিয়েছেন।
আমরা যেটা বুঝলাম -
১) কোরান মহাজ্ঞাণী সর্বজ্ঞ আল্লাহ প্রদত্ত নিখুত নির্ভুল (perfect)সবিস্তার ব্যাখ্যা সহ বর্ণীত বাণী।
২) আল্লাহ বলেছেন কোরান পরিস্কার সহজ।
৩) কোরানের ব্যখ্যার জন্য কারো সাহায্যের প্রয়োজন নেই। কারন আল্লাহ্ই বিশদব্যাখ্যাসহ কোরানকে পাঠিয়েছেন।
তাহলে দেখা যাচ্ছে , কোরানে মানুষের মুক্তির জন্য যা যা দরকার , তার কিছুই বাদ পড়েনি।
আল্লাহ বলেছেন কোরান যথেষ্ট।
আল্লাহ্র এই বাণীর পরেও কোন কোন বিশেষজ্ঞ দাবী করছেন , কোরান সহজ সরল তো নয়ই , উপরোন্ত এর ব্যখ্যার জন্য হাদীস , ইজমা কিয়াসের প্রয়োজন আছে এবং কোরান যথেষ্ট নয়। কার কথা বিশ্বাস করব? আলেম ওলামা ও বিশেষজ্ঞদের নাকি আল্লাহ্র বানী কোরান কে?
এটা স্বীকার করে নেয়ার অর্থ দাড়ায়-
১) আল্লাহ্র অস্তিত্বকে স্বীকার করা।
২) তিনি এই বইয়ের মাধ্যমে মানবজাতিকে পথনির্দেশনা (guidance) পাঠিয়েছেন।
৩) প্রশ্নাতীতভাবে কোরান সর্বশক্তিমান আল্লাহ্র অকাট্য কথা , যা চুড়ান্ত এবং যার উপরে অন্য কারো কথার স্থান নেই।
যদি আপনি উপরের এই বক্তব্যের সাথে একমত হোন , তাহলে হে পাঠক , আপনি পোস্টের বাকি অংশ পড়ুন। যারা একমত নন , তাদেরকে অনুরোধ করব , এখনই পোস্টটি বন্ধ করে বাকি অংশ না পড়ার জন্য।
দুনিয়ার সর্ববিষয় অর্থাৎ পাঁচালি পাঠ থেকে শুরু করে আল্লাহ্র অস্তিত্ব নিয়ে আমার হাজারো একটা নিজস্ব মত আছে। কিন্তু আমার নিজস্ব মতের সাথে সত্যের বা আপনাদের কোন সম্পর্ক না থাকারই কথা। আমার নিজের ধারনা ভুল হতে পারে বা যে কাউকে বিপথে নিতে পারে , কারন আমি জানি আল্লাহ নির্ধারিত নিয়ম অনুযায়ী শয়তান সবসময় আমাকে কুমন্ত্রনা দিচ্ছে। একারনেই আমি ঠিক করেছি নিজের ধারনা অনুসরন না করে , শুধুমাত্র কোরানের বাণীকে অনুসরন করব। নিশ্চয় কোরানের বাণী সকল কলুষিত মুক্ত এবং সর্বৈব সত্য।
শুরু করা যাক নিম্নোক্ত আয়াত দিয়ে।
"আলিফ লাম রা , এটি এমন এক বই , যার আয়াতসমূহ নিখুত নির্ভুল (perfect) এবং এক মহাজ্ঞাণী সর্বজ্ঞ সত্বার পক্ষ হইতে সবিস্তার ব্যাখ্যা সহ বর্ণীত। যেনো তোমরা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো বন্দেগী না কর। নিশ্চয় আমি তোমাদের প্রতি তাহারই পক্ষ হইতে সতর্ককারী ও সুসংবাদদাতা।" সুরা হুদ (১১) আয়াত ১-২
উপরের আয়াত অনুযায়ী কোরান মহাজ্ঞাণী সর্বজ্ঞ আল্লাহ প্রদত্ত নিখুত নির্ভুল (perfect)সবিস্তার ব্যাখ্যা সহ বর্ণীত বাণী।
আল্লাহ বলেছেন কোরান পরিস্কার সহজ।
সুরা আল-হাদীদ(৫৭) আয়াত ১৭ - আল্লাহ এই আয়াতে দাবী করেছেন যে তিনি কোরানকে পরিস্কার সহজ (clear) করে দিয়েছেন , যাতে সকলেই বুঝতে পারে।
"তোমরা জেনে রাখ , আল্লাহ্ই ভূ-ভাগকে তার মৃত্যুর পর পুনর্জীবিত করেন। আমি পরিস্কারভাবে তোমাদের জন্য আয়াতগুলো ব্যক্ত করেছি , যাতে তোমরা বোঝ।"
সুরা ইব্রাহিম(১৪) আয়াত ৫২ - কোরান মানুষের কাছে পরিস্কার বার্তা নিয়ে এসেছে।
"এটা (কোরান) মানুষের জন্য এক পরিস্কার বার্তা(Clear message) এবং এদ্বারা সাবধান করা হচ্ছে ও জানানো যাচ্ছে যে , উপাস্য তিনিই একক এবং যাতে বুদ্ধিমানরা চিন্তা ভাবনা করে।"
উপরের আয়াতদুটি থেকে আমরা এই উপসংহারে আসতে পারি যে কোরানের বার্তা পরিস্কার স্বচ্ছভাবে বর্ণনা করা হয়েছে , যাতে সকলেই কোন ব্যখ্যা ছাড়াই বুঝতে পারে।
কোরানের ব্যখ্যার জন্য কারো সাহায্যের প্রয়োজন নেই। কারন আল্লাহ্ই বিশদব্যাখ্যাসহ কোরানকে পাঠিয়েছেন।
সুরা সেজদাহ(৪১) আয়াত ১-২
"পরম করুনাময় দয়ালুর পক্ষ হইতে এই বই , আরবি কোরান , যার আয়াত সমূহ বিশদব্যাখ্যাসহ অবতীর্ন হয়েছে তাদের জন্য , যারা জানে।"
সুরা হজ্ব(২২) আয়াত ১৬
"এমনিভাবে আমি সুষ্পষ্ট আয়াতরুপে কোরান নাযিল করেছি এবং আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হেদায়েত করেন।"
আমরা যেটা বুঝলাম -
১) কোরান মহাজ্ঞাণী সর্বজ্ঞ আল্লাহ প্রদত্ত নিখুত নির্ভুল (perfect)সবিস্তার ব্যাখ্যা সহ বর্ণীত বাণী।
২) আল্লাহ বলেছেন কোরান পরিস্কার সহজ।
৩) কোরানের ব্যখ্যার জন্য কারো সাহায্যের প্রয়োজন নেই। কারন আল্লাহ্ই বিশদব্যাখ্যাসহ কোরানকে পাঠিয়েছেন।
৬:৩৮)আর এমন কোনো জীব নেই এই পৃথিবীতে , আর না আছে কোন উড়ন্ত প্রাণী যে উড়ে তার দুই ডানার সাহায্যে, যারা তোমাদের মতো এক সম্প্রদায়ের নয়। আমরা এই কিতাবে কোন কিছুই বাদ দেই নি।অতঃপর তাদের প্রভূর দিকে এইসকল জীবদের একত্রিত করা হবে।
তাহলে দেখা যাচ্ছে , কোরানে মানুষের মুক্তির জন্য যা যা দরকার , তার কিছুই বাদ পড়েনি।
আল্লাহ বলেছেন কোরান যথেষ্ট।
২৯:৫১) এটা কি তাদের জন্য যথেষ্ট নয় যে , আমি আপনার প্রতি কিতাব নাযিল করেছি , যা তাদের কাছে পাঠ করা হয়। এতে অবশ্যই বিশ্বাসী লোকদের জন্য রহমত ও উপদেশ আছে।
৪৫:৬) এগুলো কোরানের আয়াত, আমি আপনার কাছে আবৃত্তি করি যথাযথভাবে। অতএব আল্লাহ ও তার আয়াতের পর তারা কোন কথায় বিশ্বাস স্থাপন করবে।
আল্লাহ্র এই বাণীর পরেও কোন কোন বিশেষজ্ঞ দাবী করছেন , কোরান সহজ সরল তো নয়ই , উপরোন্ত এর ব্যখ্যার জন্য হাদীস , ইজমা কিয়াসের প্রয়োজন আছে এবং কোরান যথেষ্ট নয়। কার কথা বিশ্বাস করব? আলেম ওলামা ও বিশেষজ্ঞদের নাকি আল্লাহ্র বানী কোরান কে?
No comments:
Post a Comment